জান্নাতুল ফেরদৌস কমপ্লেক্স, মসজিদুল আউলিয়া খাজা শাহ্ মোজাম্মেল হক (রহ:)
|
|
মাধবপুর লেইক
|
গ্র্যান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ্ ও এম আর খান চা বাগান রোড সংলগ্ন হচ্ছে জান্নাতুল ফেরদৌস কমপ্লেক্স, মসজিদুল আউলিয়া খাজা শাহ্ মোজাম্মেল হক (রহ:) । হবিগঞ্জ হতে মাইক্রেবাসে এ স্থানে আসা যাবে।
|
|
সড়ক ও রেলপথে ঢাকা থেকে সরাসরি শ্রীমঙ্গলে, সেখান হতে মাইক্রোবাস অথবা সিএনজিতে বা জিপে মাধবপুর লেইক আসতে পারবেন।
|
মাধবকুন্ড জলপ্রপাত
|
|
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান
|
মৌলভীবাজার হতে বড়লেখাগামী বাসে বড়লেখা পৌঁছার আগে কাঠালতলী বাজার ও সেখান থেকে সিএনজি বা অটোরিক্সায় ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড জলপ্রপাত যাওয়া যাবে।
|
|
মৌলভীবাজার শহর হতে ৩০ কিলোমিটার দূরেবনবিভাগের একটি রেষ্ট হাউসসহ বিভিন্ন পাবলিক রেস্তোরা আছে ও এর সাথে লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান ।
|
বাইক্কা বিল
|
|
গ্রান্ড সুলতান টি রিসোর্ট এন্ড গলফ
|
ঢাকা থেকে ট্রেনে কিংবা বাসে শ্রীমঙ্গল এরপর শ্রীমঙ্গল হতে সিএনজি, অটোরিক্সা বা মাইক্রোবাসে বাইক্কা বিল ঘুরে আসা যাবে।
|
|
কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন হতে উপবন, জয়ন্তিকা, পারাবত অথবা কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনে শ্রীমঙ্গল রেল স্টেশন বা বাসে ফকিরাপুল বা সায়দাবাদ হতে হানিফ এন্টারপ্রাইজ, শ্যামলী পরিবহন, সিলেট এক্সপ্রেস, এনা ইত্যাদি নন এসি বাসে শ্রীমঙ্গল ও সেখান থেকে মাইক্রেবাস বা সিএনজিতে এখানে আসা যাবে।
|
হাকালুকি হাওড় |
|
নয়নাভিরাম হামহাম জলপ্রপাত |
মৌলভীবাজার সদর থেকে ৬৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এই হাওড় ও এখানে আসার জন্য প্রথমে মৌলভীবাজার জেলা, এরপর মৌলভীবাজার হতে বাসে পৌছাতে পারবেন।
|
|
বাস বা ট্রেনে মৌলভীবাজার বা শ্রীমঙ্গল স্টেশন, এরপর সেখান থেকে কমলগঞ্জ। কমলগঞ্জ বা শ্রীমঙ্গল শহর হতে বাহন ভাড়া করে ভোর ছয়টার মধ্যে চাম্পারার চা বাগানের উদ্দেশ্যে কলাবনপাড়ায় পৌঁছতে সাড়ে সাত বা আটটার মধ্যে। কলাবনপাড়া হতে হামহাম জলপ্রপাতে যেতে -আসতে প্রায়কি মিঃ ৫ ঘণ্টা সময় লেগে যায়।্রীমঙ্গ ল থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার জন্য সিএনজি ও জীপ রয়েছে। স্থানীয় ভানুগাছা বাসস্ট্যান্ড থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার লোকাল বাসও আছে। লাউয়াছড়া বনের গাঁ ঘেঁষে আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ, টিলা কাঠের গুড়ি দিয়ে বানানো সাঁকো দিয়ে ঘণ্টা খানেক হাঁটলেই আপনি পৌঁছে যাবেন কলাবানপাড়া। এছাড়াও কমলগঞ্জ পৌরসভার মোড় থেকে কলাবান পর্যন্ত দূর ২৪ কিলোমিটার। এ ২৪ কিলোমিটারের মধ্যে কুড়মা পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার পাকা রাস্তা এবং বাকিটা পথ কাঁচা। কলাবনপাড়ায় থেকে হাঁটার রাস্তা। প্রায় ৮ কিলোমিটারের মতো পাহাড়ি পথ শেষে হামহাম ঝর্ণার দেখা মিলবে।
|