গজনী অবকাশ কেন্দ্র
|
|
মধুটিলা
|
শেরপুর থেকে এর দূরত্ব ৩০ কি:মিঃ। গজনী অবকাশ পর্যন্ত রয়েছে সড়ক ও জনপথ বিভাগের ভাল রাস্তা। ঢাকা হতে ময়মনসিংহ হয়ে যাতায়াতই সবচেয়ে ভাল। ঢাকার মহাখালি থেকে ড্রিমল্যান্ড বাসে শেরপুর আসা যাবে। বঙ্গবন্ধু জাতীয় ষ্টেডিয়াম ৪ নং গেইট থেকে সরাসরি বিকাল ৩-৪টায় শিল্প ও বণিক সমিতির গাড়ী ঝিনাইগাতীর উদ্দেশ্যে ছাড়ে। শেরপুর থেকে লোকাল বাস,টেম্পু, সিএনজি বা রিক্সায় গজনী অবকাশ কেন্দ্রে যাওয়া যাবে।
|
|
মহাখালী বাসস্ট্যান্ড হতে ময়মনসিংহ হয়ে শেরপুরে আসতে হবে। শেরপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী বাজার পর্যন্ত লোকাল বাসে এসে নন্নী বাজার থেকে রিকশা, সিএনজিচালিত অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে যেতে হবে। শেরপুর থেকে ভাড়ায় মাইক্রোবাস, অটোরিকশা অথবা মোটরসাইকেলে মধুটিলা ইকোপার্কে আসা যাবে বা ঢাকার মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে সরাসরি নালিতাবাড়ী পর্যন্ত গেটলক সার্ভিসও আছে।
|
রাজার পাহাড় ও বাবেলাকোনা
|
|
নয়াবাড়ির টিলা
|
শেরপুর শহর হতে ৩৪ কিলোমিটার দূরে শ্রীবরদীর কর্ণঝোরা বাজার। বাস, টেম্পুসহ যে কোনো যানবাহনে আসা যাবে এ মনোমুগ্ধকর নয়ানিভিরাম স্থান রাজার পাহাড় থেকে বাবেলাকোনাতে অবস্থিত। পাশেই রয়েছে অবসর কেন্দ্র। রাতে সেখানে থাকার ভাল ব্যবস্থা রয়েছে।
|
|
শেরপুর শহর হতে ৩৪ কিলোমিটার দূরে শ্রীবরদী এসে নয়াবাড়ির টিলা
|
পানিহাটা-তারানি পাহাড়
|
|
সুতানাল দীঘি
|
শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলা শহর হতে ১৯ কিলোমিটার এবং শেরপুর জেলা শহর হতে ২৫ কিলোমিটার দূরে সীমান্তবর্তী গারো পাহাড় এলাকার রামচন্দ্রকুড়া ইউনিয়নে অবস্থিত এ পানিহাটা-তারানি পাহাড়। ঢাকা থেকে শেরপুর জেলা শহরে না এসেই নকলা উপজেলা শহর থেকেই নালিতাবাড়ী যাওয়ার যাবে ও কম দূরত্বের রাস্তা রয়েছে। এরপর নালিতাবাড়ী শহরের গড়কান্দা চৌরাস্তা মোড় হয়ে সোজা উত্তরে প্রথমে নাকুগাঁও স্থলবন্দরের কাছাকাছি গিয়ে পূর্ব দিকটায় মোড় নিয়ে ভোগাই ব্রিজ পাড়ি দিয়ে সোজা পূর্ব দিকে প্রায় আড়াই থেকে তিন কিলোমিটার গেলে চায়না মোড়। এ মোড়ে এসে গতিপথ বদলে যেতে হয় উত্তরে। উত্তরের এ রাস্তা দিয়ে এক কিলোমিটার গেলেই পানিহাটা-তারানির মূল পয়েন্ট। এরপর রিকশা, সিএনজি অটোরিশা বা মোটরসাইকেলে আসা যাবে।
|
|
নালিতাবাড়ী আড়াইআনী বাজার হতে সুতিয়ারপাড় বাজার হয়ে শালমারা রাস্তায় যাওয়া যাবে। টেম্পু, অটোরিক্সা বা মোটরসাইকেলে হচ্ছে প্রধান মাধ্যম।
|