অবসর সময়ে ভ্রমণ করুন ও দেশ সম্পর্কে জানুন - পর্যটনবিডি.কম
Description AboutTourism or Parjatan Place of Rajbari
এ পৃষ্ঠা থেকে ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক রাজবাড়ী জেলার ভ্রমন তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে। যা তাদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে কাজে আসবে। শুধু তাই নয় এখনকার প্রতিটি ভ্রমন স্থানের নামের সাথে একটি তথ্যবহুল ভিডিও-এর হাইপারলিংক করা আছে যার মাধ্যমে ভিডিও দেখে স্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে ও ভ্রমণ সম্পর্কে তারা আগ্রহী হয়ে উঠবে।
জেলার পদমতীতে রয়েছে বিষাদ-সিন্ধুর অমর লেখক মীর মশাররফ হোসেন ও তাঁর স্ত্রীর সমাধি। এ সমাধিক্ষেত্রকে ঘিরে ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে মীর মশাররফ হোসেন স্মৃতিকেন্দ্র।
শাহ পাহলোয়ানের সমাধী
১৪৮০-১৫১০ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে কোনো এক সময় শাহ পাহলোয়ান নামে এক ধর্মপ্রচারক বাগদাদ থেকে ইসলাম প্রচারের উদ্দেশ্যে ফরিদপুর অঞ্চলে এসে চন্দনা নদীর তীরে বসতি গড়ে তোলেন। কথিত আছে, মৃত্যুর সময় তিনি শিষ্যদেরকে ডেকে তাঁকে পূর্ব-পশ্চিমে সমাহিত করার জন্য বলেছিলেন। কিন্তু শিষ্যরা স্থানীয় বিধানমতে তাঁকে উত্তর-দক্ষিনে সমাহিত করেন। পরদিন সকালে সবাই দেখেন শাহ পাহলোয়ানের কবর একাই পূর্ব-পশ্চিমে লম্বালম্বি হয়ে গেছে।
সমাধিনগর মঠ
বালিয়াকান্দি উপজেলার জঙ্গল ইউনিয়নে অবস্থিত অনাদি আশ্রম বলে পরিচিত সমাধিনগর মঠ। ১৯৪০ সালে স্বামী প্রকাশরণ্য নামে এক সাধু এ মঠটি নির্মান করেন। গম্বুজসহ মঠটির উচ্চতা ৭০ ফুট। এর দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যথাক্রমে ৮০ ফুট ও ৫০ ফুট।
রথখোলা শানমঞ্চ
জেলার বেলগাছি রথখোলায় গড়াই নদীর তীরে কস্টিপাথরে তৈরি মদনমোহন জিউর মন্দির আছে। মদনমোহনের মন্দিরটি প্রাচীন বাংলার পাল শাসকদের আমলের । এখানে একটি প্রাচীন দোলমঞ্চের ধ্বংসাবশেষও আছে।