অবসর সময়ে ভ্রমণ করুন ও দেশ সম্পর্কে জানুন - পর্যটনবিডি.কম
Description AboutTourism or Parjatan Place of Sariatpur
এ পৃষ্ঠা থেকে ট্যুরিষ্ট বা পর্যটক শরীয়তপুর জেলার ভ্রমন তথ্য সম্পর্কে অবগত হতে পারবে। যা তাদের ভ্রমনের ক্ষেত্রে কাজে আসবে। শুধু তাই নয় এখনকার প্রতিটি ভ্রমন স্থানের নামের সাথে একটি তথ্যবহুলভিডিও-এর হাইপারলিংক করা আছেযার মাধ্যমে ভিডিও দেখে স্থান সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাবে ও ভ্রমণ সম্পর্কে তারা আগ্রহীহয়ে উঠবে।
শরীয়তপুর সদর উপজেলার ধানুকায় অবস্তিত এ জায়গাটি। চন্দ্রমণি ন্যায়, ভুবন হরচন্দ্র চূড়ামণি, মহপাধ্যায় ও বামাচরণ ন্যায় প্রমুখ বিশিষ্ট ব্যাক্তির জন্ম এ ধানুকা উপজেলায়। এখানে আছে একটি শ্যামামূর্তি, জাগ্রত দেবতা নামে যার বেশি পরিচিতি আছে।
জেলা শহর থেকে সহজেই রিকশাযোগে যাওয়া যায় জায়গাটিতে।
হাটুরিয়ার জমিদার বাড়ি
জেলার গোসাইরহাট উপজেলায় অবস্থিত প্রায় ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি জমিদারবাড়ি। এটি হাঁটুরিয়ার জমিদারবাড়ি নামে পরিচিত। লাল ইটে তৈরি বাড়িটির দেয়ালঘেরা কাঠামই সুধু অবশিষ্ট আছে। ছাদ ধসে পরেছে বহু আগে।
শরীয়তপুর হতে বাস যোগে গোসাইরহাট যেয়ে তার পর খুব সহযেই যাওয়া যায় হাটুরিয়ার জমিদার বাড়ি।
দরবার শরীফ
নড়ীয়ার ঘড়িষার পদ্মা নদীর তীরে শাহ সূফি সৈয়দ আহমদ আলী ওরফে জান শরীফ শাহ সুরেশ্বরীর মাজার রয়েছে। নিদর্শন হিসেবে রয়েছে দুটি জীবিত পাথর, যা ভক্ত অনুসারিরা চুম্বন করে থাকেন। মাজার এলাকা নদীর পারে হওয়ায় পুরো এলাকায় দেশী বিদেশি অনেক মানুষের যাতায়াত রয়েছে। মাজার জিয়ারতের পাশাপাশি টলার ভাড়া করে পাদ্মার চরে ঘুরতে পারেন।
শরীয়তপুর সদর থেকে বাসে চড়ে নড়িয়া যেতে হবে। তার পড়ে সেখান থেকে অটো রিকশাযোগে যেতে হবে।
বিশাল শিবলিঙ্গ
নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর উপজেলায় উপমহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিবলিঙ্গ। কষ্টি পাথরের তৈরি শিবলিঙ্গটি দেখতে হলে শরীয়তপুর হতে বাসে চরে নড়িয়া যেতে হবে।
এছাড়াও এ জেলার ভ্রমণের জায়গাগুলো প্রাচীন আমলের ফতেজংপুর দূর্গ, মহিষারের দীঘি, বুড়ির হাট মসজিদ, বিলাস খান মসজিদ, রূদ্রকর মাঠ ইত্যাদি ।